শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

| ১ অগ্রাহায়ণ ১৪৩২

সৌন্দর্যবর্ধনের জটিলতায় শার্লিন চোপড়া হাসপাতালে

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশ: ১২:০৭, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

সৌন্দর্যবর্ধনের জটিলতায় শার্লিন চোপড়া হাসপাতালে

শার্লিন চোপড়া, ছবি : ইনস্টাগ্রাম

বলিউডের আলোচিত অভিনেত্রী শার্লিন চোপড়া সৌন্দর্যবর্ধনমূলক অস্ত্রোপচারের জটিলতায় সম্প্রতি হাসপাতালে ভর্তি হন। দীর্ঘদিন ধরেই তার পিঠ, ঘাড়, বুক ও কাঁধে তীব্র ব্যথা দেখা দিয়েছিল।
 চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা যায়, কয়েক বছর আগে করা বক্ষ ইমপ্ল্যান্টই এই শারীরিক জটিলতার মূল কারণ।

ভারতের একাধিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, শার্লিন বক্ষের আকার বৃদ্ধি করতে কয়েক বছর আগে ইমপ্ল্যান্ট করান। 
তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ইমপ্ল্যান্টের ওজন তার শরীরের উপরের অংশে অতিরিক্ত চাপ তৈরি করে। ফলে দিন দিন ব্যথা বেড়ে দাঁড়ায় অসহনীয় অবস্থায়। 

বাধ্য হয়ে তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন এবং চিকিৎসকদের পরামর্শে অস্ত্রোপচার করে ইমপ্ল্যান্ট অপসারণ করা হয়।

ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টে শার্লিন জানান—“ইমপ্ল্যান্টের কারণে আমার শরীরের উপরের অংশের ওজন অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। ব্যথা এমন অবস্থায় পৌঁছায় যে আর সহ্য হচ্ছিল না। তাই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতেই হয়।”
তিনি আরও বলেন, শুধু বক্ষেই নয়, মুখে ব্যবহৃত ফিলারও গত বছরের আগস্টে সরিয়ে ফেলেছেন। নিজের স্বাভাবিক রূপে ফিরতে চান এবং একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অনুসরণ করছেন বলে জানান তিনি।

চিকিৎসকেরা জানান, বক্ষ ইমপ্ল্যান্টের অতিরিক্ত ভারের কারণে দীর্ঘদিন ধরে শার্লিনের পেশিতে চাপ সৃষ্টি হচ্ছিল। তা থেকেই ব্যথা ও অস্বস্তির মাত্রা বাড়ছিল। দ্রুত ইমপ্ল্যান্ট অপসারণ করায় এখন তিনি আগের তুলনায় অনেকটাই সুস্থ। হাসপাতাল সূত্র জানায়, তার শারীরিক অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল।

ইমপ্ল্যান্ট অপসারণের পর এখন অনেক হালকা অনুভব করছেন বলে জানিয়েছেন শার্লিন চোপড়া। নিজের অভিজ্ঞতা অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করে তিনি সতর্কবার্তাও দিয়েছেন—“শরীরের প্রতি সচেতন থাকা সবচেয়ে জরুরি। বাহ্যিক সৌন্দর্যের চেয়ে নিজের স্বাস্থ্যই সবার আগে।”

সম্পর্কিত বিষয়:

আরও পড়ুন

শীর্ষ সংবাদ:

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের মিছিল
আসিফ আকবরের ‘ফুটবল বিদ্বেষী’ বক্তব্যের প্রতিবাদে চট্টগ্রামে মানববন্ধন
বিশ্বমঞ্চের লাইমলাইট চুরি করেছেন ঐশ্বরিয়া রাই একাই…
তারেক রহমান ক্ষমতায় এলে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিশ্চিত হবে
সীতাকুণ্ডে ঝোপের ভেতর পরিত্যক্ত অবস্থায় ৩ পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করল র‌্যাব-৭
আমরা ইউনূসের সনদ রিজেক্ট করেছি। আমরা জনতার সনদ তৈরি করব : সেলিম
রাজধানীতে নাশকতার প্রস্তুতি, নিষিদ্ধ আ.লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সরকার দরদ দেখিয়েছে, দায় দেখায়নি’ — নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম কমল, বিনিয়োগকারীদের মনে অনিশ্চয়তা
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন: ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে নিবন্ধনের সময় ৪ সপ্তাহ
জেনেভা ক্যাম্পে গোপন কারখানা থেকে ৩৫ ককটেল উদ্ধার
কেন্দ্রীয় কারাগারে অসুস্থ হয়ে কয়েদির মৃত্যু
বাংলাদেশকে হারিয়ে বিশ্বকাপ বাছাই নিশ্চিত করল পাকিস্তান
শয্যাশায়ী ধর্মেন্দ্রর ভিডিও ফাঁস তীব্র ক্ষোভে অমিতাভ–জয়া বচ্চন
হাসিনার রায় ঘোষণায় বিশৃঙ্খলা হলে দায়িত্ব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর—আমির খসরু
রঙ্গনার ফুটেজ ফাঁস: ক্ষুব্ধ শাবনূর
‘তিন উপদেষ্টা সঠিক নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করছেন’—অপসারণের দাবিতে ডা. তাহের
ক্যালিফোর্নিয়ার নতুন ভোটিং মানচিত্রে ‘ডেমোক্র্যাট সুবিধা’ মামলা করল ইউএস জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট
একাধিক শিক্ষার্থীকে যৌন হেনস্তার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষক এরশাদ হালিম আদালতে চালান
সুদান সংকট নিয়ে জাতিসংঘের উদ্বেগ বাড়ছে, আল-ফাশির ঘটনায় তদন্তের দাবি তীব্র