ভ্রমণপিপাসুরা প্রায়ই ইউনেসকোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হন। কিন্তু ইউনেসকোর ‘সিটি অব গ্যাস্ট্রনমি’ অর্থাৎ ‘রন্ধনশিল্পের নগরী’ তালিকাভুক্ত শহরগুলোর সম্পর্কে খুব কম লোকই জানেন।

অতিথিদের আপ্যায়ন বা নিজেদের জন্য বাড়িতে থাকা বাদাম দিয়ে আপনি খুব সহজেই তৈরি করতে পারবেন বাদামের হালুয়া। আর স্বাস্থ্যকর ও মজাদার বাদামের হালুয়া তৈরির রেসিপি দিয়েছেন আশিকুজ্জামান খান, ট্রেইনার, (এফএন্ডবি প্রোডাকশন), একাডেমি অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি (এআইটি) কক্সবাজার।

জমকালো আয়োজনে যাত্রা শুরু করেছে দেশের সবচেয়ে বড় লাইভ মিউজিক রেস্টুরেন্ট ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টার লিমিটেডের "আইসিসিএল গোরমে"।

হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকা রসনাবিলাসীদের জন্য প্রথমবারের মতো এক ভিন্নধর্মী আয়োজন করেছে। আয়োজনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে "মিটস অ্যান্ড বিটস আনলিমিটেড"—প্রিমিয়াম স্টেক ফেস্টিভল।

শহুরে যান্ত্রিক জীবনের প্রতিযোগিতায় হারিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশি খাবারের বৈচিত্র্য। হারিয়ে যাওয়া নানা পদের সঙ্গে শহুরে নাগরিকের নতুন করে পরিচিত করতেই এই আয়োজন।

প্রেশার কুকারে রান্না আমাদের রান্নাঘরে সময় ও জ্বালানি বাঁচানোর সহজ উপায়। কিন্তু সব খাবার এই যন্ত্রে রান্না উপযুক্ত নয়। কিছু খাবার প্রেশার কুকারে রান্না করলে শুধু স্বাদই নষ্ট হয় না, স্বাস্থ্যের ঝুঁকিও তৈরি হতে পারে।

বাংলার পুজোর আচার-অনুষ্ঠানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে খাবারের বিশেষ ঐতিহ্য। অনেক পরিবারেই পুজোর দিন নিরামিষ খাওয়ার রীতি মেনে চলা হয়। ফলে মাংসের প্রতি টান থাকলেও খেতে পারেন না অনেকে। তবে এবার সেই চিন্তা দূর করতে পারবেন একেবারেই ভিন্নভাবে। পেঁয়াজ-রসুন ছাড়াই বানিয়ে ফেলতে পারেন সুস্বাদু নিরামিষ মাংসের ঝোল।

দুর্গাপূজার দিনগুলোতে প্রায় সবাই মণ্ডপে মণ্ডপে ঘুরে বেড়ান, ফলে বাসায় বিশেষ রান্নার সুযোগ খুব কম হয়। তবে দশমীর দুপুরে পরিবারকে নিয়ে জম্পেশ খাওয়াদাওয়ার আয়োজন করলে আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে যায়। এ দিনের জন্য বাসন্তী পোলাও এবং মাটন রোগান জোশ হতে পারে দুর্দান্ত এক কম্বিনেশন। নাম শুনে জটিল মনে হলেও খুব সহজ উপকরণে এই দুই খাবার বানানো সম্ভব।

দুর্গাপূজার আচার-বিচার যেমন ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই সমান আনন্দের বিষয় হচ্ছে ভোগের রান্না। বনেদি বাড়ির গৃহিণীরা আজও প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ভোগ রান্নার রীতি ধরে রেখেছেন। ঠিক তেমনই নদীয়ার নাথ বাড়ির দুর্গাপূজোয় শিখা দেবনাথ জানালেন—সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী, প্রতিদিন আলাদা আলাদা নিরামিষ পদেই মাতেন দেবী ও ভক্তরা। যাঁরা বাড়িতেই দুর্গাপূজার ক’দিনে বাঙালি রান্নার স্বাদ নিতে চান, তাঁরাও সহজেই বানিয়ে নিতে পারেন এই পদগুলি।